আমার মোবাইল গুলোতে সরকারের পাঠানো "Gov Info" ম্যাসেজের মতে আজ ২১ সেপ্টেম্বর, আয়কর মেলার ৬ষ্ঠ দিন। কিন্তু আপাতত আমার মোবাইলে বাকি সবার পাঠানো ম্যাসেজ মতে আজ জনাব মৃধা শিহাব মাহমুদের নাকি শুভ জন্মদিন।
নিজের জন্মদিন উপভোগের থেকে আনন্দের কি আর হতে পারে!! বছরের ১টা দিনকে নিজের সম্পত্তি বানিয়ে ফেলতে পারার মত ক্ষমতা জন্ম নেয় এই দিনে। ২১ সেপ্টেম্বর দিনটাও কিছুটা তাই কিনা রেখে দিছি নিজের জন্য। থাকুক পড়ে বাকি দিন গুলো, এই দিন টুকু শুধু আমার, আমার সকল শুভানুধায়িদের।
ফেসবুকের কল্যানে প্রতি বছর ভাই, বইন, বন্ধু, শত্রু বহু মানুষের শুভেচ্ছা (ও বাকি সব কিছু) পেয়ে আসাটা অনেকটাই সহজ হয়ে উঠেছে। এবারের জন্মদিনের থেকে ফেসবুকের রিমাইন্ডার অফ করে দেওয়ার পর থেকে মনে ভাসতেছিলো এবার থেকে মনে হয় আমার জন্মদিনের লোনলি সময় কাটানোর সময় হয়েই গেলো। আমার বয়স বাড়ার সাথে সাথে বেচারা ২১শে সেপ্টেম্বর ও বার্ধক্যের পিড়া পেতে শুরুই করে দিলো। কিন্তু কিছু বিচ্ছু পোলা মাইয়া ও বন্ধু বান্ধবের কারনে বেচারা ২১ আজো জ্বরা গ্রস্থ হয়ে ঊঠতে পারেনি। আর যারা আমার নিজের একমাত্র দিনটিকে আমার জন্য আরো স্পেশাল করে তুলতে পারে তাদের ধন্যবাদ দেবার ব্যাপারেও আমি কৃপন নই।
আমার পরিবারকে ধন্যাবাদ দিয়ে সময় নষ্টের কিছু নাই। আমার মা আমাকে জন্মদিয়ে আমাকে ধন্য করেছে, তার কোলে আমি জন্মে তাকে ধন্য করেছি ( এ আর এমন কি )। বাকি সবাই খুবি টেনশনে আছে কখন কার কছে কি গিফট চাইয়া বসি।
ধন্যবাদ আমার তিনিকে। যে প্রতিবারের মত এবারো জোর করে আমাকে না উইশ না করে বসে আছে। তুমি সারা জীবন পাশে থেকে এভাবেই উইশ না করে বসে থাকো এই দোয়াই রইলো বেইবি। তোমার সাথের লুকোচুরি খুনশুটিই তো আমার জন্মদিনের সব থেকে বড় গিফট।
আমাকে দ্রুততম উইশ করে প্রথম স্থান অধিকার করেছেন জনাবা শাগুফতা। জন্মদিন এর রিমাইন্ডার অফ করার দিন ২৮ আগস্ট তারিখে তার দেওয়া কথা সে রেখেছে। যথা সময়ে তার টেক্সট পাবার ব্যাপারে আমার যে পূর্ন বিশ্বাস আছে তা প্রমান করার জন্য তাকে ধইন্নাপাতাবাদ।
অতঃপর আমার Mymensingh Film & Photography Society এর সকল সদস্যকে মেহজাবিনের এতোগুলো থ্যাংকু। তারা কিংভুত কিমাকার কিঊট টাইপ পোস্ট দিয়ে আমাকে চমকে দিয়েছে ও তা সারা দুনিয়ায় রাস্ট্র করে ফেলেছে। তোমরা এত কিউট কেন গো। একদম আলু ভাজি। ধন্যবাদ ইনা, দীপ্র, তপু ভাই, রানা ভাই, নাসরিন ভাবি, ইমাদ, প্রিতি, সাখি, হুমাইরা, শুটার তপু ভাই, পাপ্পু ভাই, মারিয়া, রিয়ন,অয়ন, জিহাদ, ফয়সাল, লোপা ও বাকি সকলকে। অনেক ধন্যবাদ।
আমার সকল বন্ধু বর্গকে অনেক ধন্যবাদ। তারা আমাকে সব দিক থেকে যাইতা ধইরা রাখছে দেইখাই এখনো মৃধা শিহাব বলে কেউ আছে।
উল্লাস আমার গুন্ডামির সকল গোপন খবর প্রকাশ করে দিয়ে আমাকেও বিব্রতের সাগরে ভালোবাসার জাতাকলে ডুবাইয়া দিছে।
বন্ধু বার্গার সুদূর অস্ট্রেলিয়া থেকে আমাকে সচেতন হবার উপদেশ দিয়ে ভিডিও প্রেরন করে আমার তৃতীয় নয়ন খুলে দিয়েছে। তোর দেখানো পথে কোন একদিন আমিও বিখ্যাত কামলা হবার আশা রাখি।
রিশাদ নিতুরারা যাত্রাপথের মধ্যখানে আমায় উতসর্গ করে স্ট্যাটাস দিয়ে জ্বার্নির ক্লান্তি ঘারে চাপিয়ে দিয়েছে। ধন্যবাদ বন্ধু শিব্বির ও নিম্মি সকাল সকাল সাংসারিক উইশের জন্য। ধন্যবাদ অর্নব, অংকুর, বিকাশ, নবাব সিফাত সহ বাকি সকল বন্ধুদের যারা আমার জীবনকে গড়ে তুলেছে The Ellen DeGeneres Show এর মত বিনোদন হিসেবে।
আমার অফিশিয়াল পরিবার SAFE কে ও অনেক ধন্যবাদ। গত বছর এক সাথে সাভারে আমরা ভূড়িভোজ করেছিলাম, এবছর ঈদ ও যাতায়াত এর নানা গেঞ্জামে হয়তো হয়ে ঊঠলো না। তবু অনেক ধন্যবাদ আপনাদেরকে সব সময় আগলে রাখার জন্য। ধন্যবাদ মশিউর ভাই, শাওন ভাই, মাহি ভাই, নূর ভাই, রজি আপা।
আমি খুবি দুঃখিত আমার এ বছরের এই ডিজিটাল পদক্ষেপের জন্য, যার কারনে হয়তো অনেকেই ইচ্ছা থাকা সত্বেও আমাকে তাদের ভালোবাসায় সিক্ত করতে পারলেন না। তাদের জন্যও অনেক ভালোবাস ও ধন্যবাদ। এবারের বছর সব থেকে মিস করবো কার্টুনিস্ট কাউসার মাহমুদের ভাইয়ের পাঠানো কার্টুন উইশ।
সাথে সাথে ধন্যবাদ গুগোলকে...জন্মদিন উপলক্ষে এতগুলো মাফিন আর কেকের ফটো পাঠানোর জণ্য।
আমি নতুন বছর টা শুরু করলাম Detox Diet শুরু করে। আশা রাখি তিতা খাওয়াটা এবছর কাজে লাগবে, কিন্তু জীবনটা তিতা হবে না। সর্বাপরি পরিশেষে সকলকে আয়কর মেলার ৬ষ্ঠ দিনের শুভেচ্ছা। বেশী বেশী আয়কর দিন, নাইলে পোলাপাইনের শিক্ষার উপর ভ্যাট লাগাইয়া দিবে আবার।
দ্বিতীয় পর্যায়ঃ
কেকের বোঝা বইতে বইতে হ্যাংআউটে কল আস্লো সুদূর ময়মনসিংহ বিভাগ থেকে। কল রিসিভ করে দেখি সেখানে #MFPS পরিবারের সকলের গালেই ইয়া লম্বা লম্বা কালারফুল গোফ গজিয়ে গেছে। নারী পুরুষ নির্বিশেষে সবাই সযত্নে গোফে তা দিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। তাদের অগনিত ভালোবাসার মাঝে আমি এমন ইমো খাইলাম যে মন ভাবলো একটু কাইন্দা নিতে পারলে আরাম হতো। কিন্তু পাশে থাকা সকলের সামনে ইজ্জত রক্ষার চোখের পানি চোখেই বাষ্পিভূত করে ফেল্লমা। তারা আমাকে ভিডিও কনফারেন্সে নানা রকন ট্রিটের হুমকি ধামকি দিয়ে পুরো কেক সাভার করে ফেল্লো ময়মনসিংহে বসে আর আমি সাভারে বসে তপু ভাইকে নিয়ে তা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখলাম।
নিজের জন্মদিন উপভোগের থেকে আনন্দের কি আর হতে পারে!! বছরের ১টা দিনকে নিজের সম্পত্তি বানিয়ে ফেলতে পারার মত ক্ষমতা জন্ম নেয় এই দিনে। ২১ সেপ্টেম্বর দিনটাও কিছুটা তাই কিনা রেখে দিছি নিজের জন্য। থাকুক পড়ে বাকি দিন গুলো, এই দিন টুকু শুধু আমার, আমার সকল শুভানুধায়িদের।
ফেসবুকের কল্যানে প্রতি বছর ভাই, বইন, বন্ধু, শত্রু বহু মানুষের শুভেচ্ছা (ও বাকি সব কিছু) পেয়ে আসাটা অনেকটাই সহজ হয়ে উঠেছে। এবারের জন্মদিনের থেকে ফেসবুকের রিমাইন্ডার অফ করে দেওয়ার পর থেকে মনে ভাসতেছিলো এবার থেকে মনে হয় আমার জন্মদিনের লোনলি সময় কাটানোর সময় হয়েই গেলো। আমার বয়স বাড়ার সাথে সাথে বেচারা ২১শে সেপ্টেম্বর ও বার্ধক্যের পিড়া পেতে শুরুই করে দিলো। কিন্তু কিছু বিচ্ছু পোলা মাইয়া ও বন্ধু বান্ধবের কারনে বেচারা ২১ আজো জ্বরা গ্রস্থ হয়ে ঊঠতে পারেনি। আর যারা আমার নিজের একমাত্র দিনটিকে আমার জন্য আরো স্পেশাল করে তুলতে পারে তাদের ধন্যবাদ দেবার ব্যাপারেও আমি কৃপন নই।
আমার পরিবারকে ধন্যাবাদ দিয়ে সময় নষ্টের কিছু নাই। আমার মা আমাকে জন্মদিয়ে আমাকে ধন্য করেছে, তার কোলে আমি জন্মে তাকে ধন্য করেছি ( এ আর এমন কি )। বাকি সবাই খুবি টেনশনে আছে কখন কার কছে কি গিফট চাইয়া বসি।
ধন্যবাদ আমার তিনিকে। যে প্রতিবারের মত এবারো জোর করে আমাকে না উইশ না করে বসে আছে। তুমি সারা জীবন পাশে থেকে এভাবেই উইশ না করে বসে থাকো এই দোয়াই রইলো বেইবি। তোমার সাথের লুকোচুরি খুনশুটিই তো আমার জন্মদিনের সব থেকে বড় গিফট।
আমাকে দ্রুততম উইশ করে প্রথম স্থান অধিকার করেছেন জনাবা শাগুফতা। জন্মদিন এর রিমাইন্ডার অফ করার দিন ২৮ আগস্ট তারিখে তার দেওয়া কথা সে রেখেছে। যথা সময়ে তার টেক্সট পাবার ব্যাপারে আমার যে পূর্ন বিশ্বাস আছে তা প্রমান করার জন্য তাকে ধইন্নাপাতাবাদ।
অতঃপর আমার Mymensingh Film & Photography Society এর সকল সদস্যকে মেহজাবিনের এতোগুলো থ্যাংকু। তারা কিংভুত কিমাকার কিঊট টাইপ পোস্ট দিয়ে আমাকে চমকে দিয়েছে ও তা সারা দুনিয়ায় রাস্ট্র করে ফেলেছে। তোমরা এত কিউট কেন গো। একদম আলু ভাজি। ধন্যবাদ ইনা, দীপ্র, তপু ভাই, রানা ভাই, নাসরিন ভাবি, ইমাদ, প্রিতি, সাখি, হুমাইরা, শুটার তপু ভাই, পাপ্পু ভাই, মারিয়া, রিয়ন,অয়ন, জিহাদ, ফয়সাল, লোপা ও বাকি সকলকে। অনেক ধন্যবাদ।
আমার সকল বন্ধু বর্গকে অনেক ধন্যবাদ। তারা আমাকে সব দিক থেকে যাইতা ধইরা রাখছে দেইখাই এখনো মৃধা শিহাব বলে কেউ আছে।
উল্লাস আমার গুন্ডামির সকল গোপন খবর প্রকাশ করে দিয়ে আমাকেও বিব্রতের সাগরে ভালোবাসার জাতাকলে ডুবাইয়া দিছে।
বন্ধু বার্গার সুদূর অস্ট্রেলিয়া থেকে আমাকে সচেতন হবার উপদেশ দিয়ে ভিডিও প্রেরন করে আমার তৃতীয় নয়ন খুলে দিয়েছে। তোর দেখানো পথে কোন একদিন আমিও বিখ্যাত কামলা হবার আশা রাখি।
রিশাদ নিতুরারা যাত্রাপথের মধ্যখানে আমায় উতসর্গ করে স্ট্যাটাস দিয়ে জ্বার্নির ক্লান্তি ঘারে চাপিয়ে দিয়েছে। ধন্যবাদ বন্ধু শিব্বির ও নিম্মি সকাল সকাল সাংসারিক উইশের জন্য। ধন্যবাদ অর্নব, অংকুর, বিকাশ, নবাব সিফাত সহ বাকি সকল বন্ধুদের যারা আমার জীবনকে গড়ে তুলেছে The Ellen DeGeneres Show এর মত বিনোদন হিসেবে।
আমার অফিশিয়াল পরিবার SAFE কে ও অনেক ধন্যবাদ। গত বছর এক সাথে সাভারে আমরা ভূড়িভোজ করেছিলাম, এবছর ঈদ ও যাতায়াত এর নানা গেঞ্জামে হয়তো হয়ে ঊঠলো না। তবু অনেক ধন্যবাদ আপনাদেরকে সব সময় আগলে রাখার জন্য। ধন্যবাদ মশিউর ভাই, শাওন ভাই, মাহি ভাই, নূর ভাই, রজি আপা।
আমি খুবি দুঃখিত আমার এ বছরের এই ডিজিটাল পদক্ষেপের জন্য, যার কারনে হয়তো অনেকেই ইচ্ছা থাকা সত্বেও আমাকে তাদের ভালোবাসায় সিক্ত করতে পারলেন না। তাদের জন্যও অনেক ভালোবাস ও ধন্যবাদ। এবারের বছর সব থেকে মিস করবো কার্টুনিস্ট কাউসার মাহমুদের ভাইয়ের পাঠানো কার্টুন উইশ।
সাথে সাথে ধন্যবাদ গুগোলকে...জন্মদিন উপলক্ষে এতগুলো মাফিন আর কেকের ফটো পাঠানোর জণ্য।
আমি নতুন বছর টা শুরু করলাম Detox Diet শুরু করে। আশা রাখি তিতা খাওয়াটা এবছর কাজে লাগবে, কিন্তু জীবনটা তিতা হবে না। সর্বাপরি পরিশেষে সকলকে আয়কর মেলার ৬ষ্ঠ দিনের শুভেচ্ছা। বেশী বেশী আয়কর দিন, নাইলে পোলাপাইনের শিক্ষার উপর ভ্যাট লাগাইয়া দিবে আবার।
দ্বিতীয় পর্যায়ঃ
সকালে অর্ধেক জন্মদিনের গল্প বলে শেষ করে বাকি অর্ধেক যা হয় হবে বলে উদাশ সময় কাটানোর মাঝে হঠাত ইচ্ছের কারনে সাভার থেকে আযমকে ধরে পল্লি বিদ্যুতের উদ্দেশ্য বের হয়েছিলাম স্পেশাল বার্গার খাবার জন্য। #MFPS এর তপু ভাই সাভার থাকার দরুন ভাবলাম এক সাথে সময়টুকু নাহয় #MFPS এর কথা ভাবতে ভাবতে কাটাই।
যেই কথা যেই কাজ। অতঃপর তপু ভাই আমার আগেই বিশাল এক কেক নিয়া পল্লি বিদ্যুত হাজির। আমি খুশি মনে পেটে তবলা বাজানোর শুরু করে নাজমুল ভাই, শফিকুল ভাই ও রাকিবকে তাড়া দিচ্ছিলাম জলদি এসে হাজির হতে। এক সাথে বার্গার খামু। কিছুক্ষন পর দেখি রাকিব ও শফিকুল ভাই হেলতে দুলতে আর একটা কেক নিয়া হাজির। নাই কেক থেকে মাথায় দুই দুইটা কেক ভাইংগা পড়ার মত অবস্থা।
কেকের বোঝা বইতে বইতে হ্যাংআউটে কল আস্লো সুদূর ময়মনসিংহ বিভাগ থেকে। কল রিসিভ করে দেখি সেখানে #MFPS পরিবারের সকলের গালেই ইয়া লম্বা লম্বা কালারফুল গোফ গজিয়ে গেছে। নারী পুরুষ নির্বিশেষে সবাই সযত্নে গোফে তা দিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। তাদের অগনিত ভালোবাসার মাঝে আমি এমন ইমো খাইলাম যে মন ভাবলো একটু কাইন্দা নিতে পারলে আরাম হতো। কিন্তু পাশে থাকা সকলের সামনে ইজ্জত রক্ষার চোখের পানি চোখেই বাষ্পিভূত করে ফেল্লমা। তারা আমাকে ভিডিও কনফারেন্সে নানা রকন ট্রিটের হুমকি ধামকি দিয়ে পুরো কেক সাভার করে ফেল্লো ময়মনসিংহে বসে আর আমি সাভারে বসে তপু ভাইকে নিয়ে তা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখলাম।
আমরাও কি বসে থাকার মানুষ!! আমার হাতে দুটো কেকের বক্স নিয়ে তো বসে থাকা যায় না। তাই পাশের চায়ের দোকানে বইসা কেক গুলারে কুপাকুপা কইরা ফেললাম। আমার Detox Diet ভালোই কাজে দিচ্ছিলো হয়তো কিন্তু আবার চকলেট কেক খাইয়া মনে হয় বারোটা বাজিয়ে দিলাম।
সব থেকে পানসে করে কাটানোর জন্য যে জন্মদিনটাকে বেছে নিয়েছিলাম তা হঠাত করেই সব থেকে বেশী রঙ্গীন হয়ে উঠলো আমার জীবনে
ধন্যবাদ সবাইকে...ধন্যবাদ আমার মত একজন আকামের ঢেকিকে বোধ করানোর জন্য যে আমার আশে পাশে আমাকে ঘিরে কতোগুলো হাত আমার শক্তি হয়ে আছে। আমি অনেক বেশীই শুখি মানুষ। হ্যাপী বার্থডে টু মি......
তোমার লেখক পরিচিতি জানা ছিল না ভালই তো লিখো তুমি... আর এভাবেই থেকো যুগ যুগ
উত্তরমুছুনThank you very much
উত্তরমুছুন